ছন্দ
তবলায় একাধিক মাত্রার সমন্বয়ে নির্দিষ্ট সময় পর পর যখন একটি ঝোঁক তৈরি হয় তখন তাকে ছন্দ বলে।
এই সমন্বয়ের ফলে এক সৌন্দর্যের সৃষ্টি হয়, যা একান্তভাবেই অনুভবের বিষয়। সাধারণত ছন্দকে দুই ভাগে
ভাগ করা যায় সম ও বিসম।
পদ বা বিভাগ
তালের চলনকে স্পষ্ট করে প্রকাশ করার জন্য ঐ তালের নির্দিষ্ট মাত্রা সমষ্টিকে কতকগুলি ছোটো-বড়ো ভাগে
বিভক্ত করা হয়। এদের প্রত্যেকটিকে এক একটি বিভাগ বলে। এই বিভাগগুলি দুই বা ততোধিক মাত্রার হতে
পারে। তাল বিশেষে এক মাত্রার বিভাগও দেখা যায়।
সঙ্গত
সঙ্গত অর্থ হলো সঙ্গ দেয়া বা সহযোগিতা করা। গান-বাজনার ভালো মন্দ যে অনেকাংশেই সঙ্গতকারীর উপর
নির্ভর করে, এ কথা বলতে কোনো বাধা নেই। আসলে সঙ্গতকারের কাজ হলো গান-বাজনাকে প্রাণবন্ত করে
তোলা। তাই যেখানে যা দরকার এবং যতটুকু দরকার, সেইখানে ঠিক ততটুকুই উপযুক্তভাবে প্রয়োগ করতে
হয়।
তাল পরিচিতি
তাল: তেওড়া
বিভাগ
ছন্দ
সম বা তালি
প্রথম মাত্রায় সম ও চতুর্থ মাত্রা এবং ষষ্ঠ মাত্রায় তালি
খালি বা ফাঁক
নেই
বিসমপদী
পদ
তবলা ও পাখওয়াজ
তেওড়া তালের তাললিপি
বাদন
৩/২/২ মাত্রার ছন্দ
भावा
د
ধা
দেন তা
।
তেটে
কতা
।
গদি
ধা
বোল
চিহ্ন
x
ঘেনে।
१
তাল: ঝাঁপতাল
বিভাগ
ছम
সম বা তালি
খালি বা ফাঁক
পদ
বাদন
৩৪
8
২/৩/২/৩ মাত্রার ছন্দ
প্রথম মাত্রায় সম, তৃতীয় মাত্রা এবং অষ্টম মাত্রায় তালি
ষষ্ঠ মাত্রায়
বিসমপদী
তবলা, পরিওয়াজ
ঝাঁপতালের ভাললিপি
৯ ১০ ১
ধি না। বিধি না । ভি না । ধি ধি না। ধা
বোল
চিহ্ন
তাল: রূপক
মাত্রা
বিভাগ
সম বা তালি
৩/২/২ মাত্রার ছন্দ
চতুর্থ মাত্রা এবং ষষ্ঠ মাত্রায় তালি
খালি বা ফাঁক
প্রথম মাত্রায়
বিসমপদী
পদ
তবলা
বাপন
রূপক তালের তাললিপি
१
মাত্রা
বোল
তিন তিন না
।
ধিন
না
।
ধিন না
। তিন
চিহ্ন
common.read_more