চৈত্র মাসে গোবিন্দ তার মা-বাবার সাথে লাঙ্গলবন্দ স্নানে গিয়েছিল। সেখানে গিয়ে সে তার মা-বাবার সাথে স্নান সম্পন্ন করে। স্নান শেষে হাজার মানুষের ভিড়ে লাঙ্গলবন্দ স্নান সম্পর্কে তার কৌতূহল জাগে এবং সে লাঙ্গলবন্দ স্নানের উৎপত্তি, বিকাশ ও মহাপুরুষের অবদান সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করে।
গোবিন্দ চৈত্র মাসে তার মা-বাবার সাথে তীর্থস্থান লাঙ্গলবন্দ গিয়েছিল। সেখানে গোবিন্দ তাঁর মা-বাবার সাথে স্নান সম্পন্ন করেন। স্নান 'শেষে হাজার মানুষের ভিড়ে লাঙ্গলবন্দ স্নানের উৎপত্তি, বিকাশ ও মহাপুরুষের অবদান সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করেন। আমার পাঠ্যপুস্তকে বর্ণিত তীর্থস্থান সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুরের পণাতীর্থ। পণাতীর্থের সাথে লাঙ্গলবন্দের সাদৃশ্য রয়েছে। চৈত্র মাসে বারুণী স্নান উপলক্ষে পণাতীর্থে বহু জনসমাবেশ ঘটে। অদ্বৈত প্রভু মায়ের ইচ্ছে পূরণের জন্য যোগসাধনা বলে পৃথিবীর সমস্ত তীর্থের পুণ্যজল এক নদীর এক ধারায় প্রবাহিত করেন। এ জলধারাটি বর্তমানে যাদুকাটা নদী নামে প্রবাহিত। এ নদীর তীরে পণাতীর্থে প্রতিবছর বারুণী স্নানে বহুলোকের সমাগম হয়।