উদ্দীপকের চিহ্নিত X, Y ও Z. তিনটি অংশ যথাক্রমে পাপড়ি, পরাগধানী ও গর্ভাশয়। এদের পারস্পরিক কার্যকারিতায় নতুন উদ্ভিদের সৃষ্টি হয়। নিম্নে তা বিশ্লেষণ করা হলো-
পাপড়ি (চিত্রে X অংশ) সাধারণত রঙিন হয়। উজ্জ্বল ঝলমলে রঙের পাপড়ি পোকামাকড় ও পশুপাখিকে আকর্ষণ করে। তখন এরা মধু সংগ্রহের জন্য ফুলের সংস্পর্শে আসে। ফুলের পুংস্তবকের শীর্ষে থলের মতো অংশ পরাগধানী (চিত্রে অংশ) যেখানে পরাগরেণু উৎপন্ন হয়। পরাগরেণু অঙ্কুরিত হয়ে পোলেন টিউব গঠন করে যেখানে পুংজনন কোষ উৎপন্ন হয়। আবার গর্ভাশয়ে (চিত্রে Z অংশ) এক বা একাধিক ডিম্বক সজ্জিত থাকে যেখানে স্ত্রীজনন কোষ সৃষ্টি হয়।
নতুন উদ্ভিদ সৃষ্টিতে পুংজনন কোষ ও স্ত্রীজনন কোষ সরাসরি অংশগ্রহণ করে। পরাগায়নের পর দুটি জনন কোষ মিলিত হয়ে জাইগোট গঠন করে। পরবর্তীতে জাইগোট ও বীজসহ গর্ভাশয়টি ফলে পরিণত হয়। এরপর ফলের পরণতি লাভ ও বীজের বিস্তরনের মাধ্যমে নতুন উদ্ভিদ সৃষ্টি হয়।
আপনি কি খুঁজছেন “জীববিজ্ঞান নবম-দশম শ্রেণি PDF”, অথবা বোর্ড অনুযায়ী অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন–উত্তর?
তাহলে স্বাগতম SATT Academy–তে, যেখানে শেখা হয় সহজভাবে, ব্যাখ্যাসহ — সম্পূর্ণ বিনামূল্যে!
🔗 জীববিজ্ঞান – নবম-দশম শ্রেণি PDF ডাউনলোড
(সরকারি NCTB বই অনলাইনে পড়া বা ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন)
📘 প্রতিটি অধ্যায়ে পাবেন:
✅ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে
✅ মোবাইল-ফ্রেন্ডলি ডিজাইন
✅ লাইভ টেস্ট + ব্যাখ্যাসহ কুইজ
✅ চিত্র + ভিডিও + ব্যাখ্যাসহ কনটেন্ট
✅ NCTB অনুযায়ী সাজানো
✅ কমিউনিটি যাচাইকৃত তথ্য
SATT Academy–এর মাধ্যমে অধ্যায়ভিত্তিক ব্যাখ্যা, প্রশ্ন–উত্তর, ভিডিও লেকচার এবং PDF ডাউনলোডসহ জীববিজ্ঞান শেখা হোক আরও সহজ, প্রাণবন্ত এবং ফলপ্রসূ।
📚 SATT Academy – আপনার জ্ঞান অর্জনের বিশ্বস্ত সহচর।