জনাব আকরাম নতুন একটি প্রকল্প গ্রহণ করেন। এ প্রকল্পের জন্য তার ৩০ লক্ষ টাকা প্রয়োজন। এই ৩০ লক্ষ টাকার মধ্যে ১৫ লক্ষ টাকা শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে এবং ১৫ লক্ষ টাকা ব্যাংক ঋণ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। শেয়ার মালিকরা আশা করে ১৫% লভ্যাংশ পাবে এবং ব্যাংককে তিনি ১০% সুদ দিতে সম্মত হন।
জনাব আকরামের ঋণকৃত মূলধনের ওপর ৩০% কর ধার্য করলে তা ইতিবাচক গুরুত্ব বহন করবে।
উদ্দীপকে জনাব আকরাম নতুন একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছেন। এ প্রকল্পের জন্য তার ৩০,০০,০০০ টাকা প্রয়োজন। এই টাকার মধ্যে তিনি ১৫,০০,০০০ টাকা শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে অর্থায়ন করতে চান। বাকি ১৫,০০,০০০ টাকা তিনি ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ব্যাংক জনাব আকরামকে ১০% সুদে উক্ত টাকা ঋণ দিতে চায়। এই ঋণকৃত টাকার ওপর ৩০% কর ধার্য করলে ঋণের ব্যয় কমে যাবে প্রতিষ্ঠান সাধারণত এক বা একাধিক উৎস থেকে অর্থসংস্থান করে। অর্থসংস্থানের জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ খুব জনপ্রিয়। ঋণকৃত মূলধনের ওপর কর ধার্য করা হলে প্রতিষ্ঠানের ব্যয় কমে যায়। কারণ ঋণের সুদ বাদ দেওয়ার পর করযোগ্য মুনাফা বের করা হয়। এর ফলে করের জন্য কম টাকা দিতে হয় এবং নিট মুনাফা বেড়ে যায়। যা প্রতিষ্ঠানের জন্য ইতিবাচক। সুতরাং ৩০% কর ধার্য করা হলে উদ্দীপকের জনাব আকরামের জন্য এটি ইতিবাচক হবে।