মুরাদ সাহেব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তিনি এলাকায় অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন । তিনি গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করেন। গরিব জনসাধারণের চিকিৎসার জন্য দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত তার ছেলে মুবীন শীতকালীন ছুটিতে বাড়িতে এসে বাবার কার্যক্রমে খুশি হয়। একদিন সকালে ড্রয়িংরুমে বসে তিনি পত্রিকা পড়ছিলেন। হঠাৎ একই গ্রামে বসবাসরত তারিক এসে অভিযোগ করল যে, নয়নের গাভী তার ফসল নষ্ট করেছে। তখন তার বাবার অনুপস্থিতিতে উভয়ের বক্তব্য শুনে সিদ্ধান্ত দিল যে, নয়ন শস্যক্ষেত পূর্বাবস্থায় ফিরে না আনা পর্যন্ত তারিক নয়নের গাভী লালন-পালন করবে ও দুধ ভোগ করবে। উভয় পক্ষ এ সিদ্ধান্তে খুশি হলো। তার পিতাও তাকে ধন্যবাদ জানালেন।