প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর - ড্রাইভার/ড্রাইভার ট্রাক্টর/মিল্ক ভ্যান ড্রাইভার/ট্রাক ড্রাইভার/ ড্রাইভার (ট্রলি)/ড্রাইভার (লরি)/পিকআপ ড্রাইভার (02-05-2025) || 2025

common.all_written_question

1

ভাষা কি? বাংলা ভাষায় বর্ণমালা কয়টি। 

dsuc.created: 1 month ago | dsuc.updated: 1 month ago
dsuc.updated: 1 month ago

গলনালি, মুখবিবর, কণ্ঠ, জিহ্বা, তালু, দন্ত, নাসিকা ইত্যাদি বাক্প্রত্যঙ্গকে এক কথায় বলে বাগযন্ত্র। এই বাগযন্ত্রের দ্বারা উচ্চারিত অর্থবোধক ধ্বনির সাহায্যে মানুষের ভাব প্রকাশের মাধ্যমকে ভাষা বলে।

ভাষা হলো বাগযন্ত্রের দ্বারা সৃষ্ট অর্থবোথক ধ্বনির সাহায্যে মানুষের ভাব প্রকাশের মাধ্যম।

বাংলা বর্ণমালায় মোট পঞ্চাশ (৫০)টি বর্ণ রয়েছে। তার মধ্যে স্বরবর্ণ এগার (১১)টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ঊনচল্লিশটি (৩৯)টি।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস বাংলা ভাষায় তার অন্যতম জনপ্রিয় সাহিত্যকর্ম। ১৮৮৩ থেকে ১৯৩৪ সালের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ মোট তেরোটি উপন্যাস রচনা করেছিলেন। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: চোখের বালি, গোরা, ঘরে বাইরে, চতুরঙ্গ, শেষের কবিতা, যোগাযোগ, চার অধ্যায় ইত্যাদি।

3

বাংলা ভাষার প্রধান ৪ জন কবির নাম লিখুন। 

dsuc.created: 1 month ago | dsuc.updated: 1 month ago
dsuc.updated: 1 month ago

পিএসসি নির্ধারিত ১১ জন কবি-সাহিত্যিক হলেনঃ- 
১. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ২. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ৩. মাইকেল মধুসূদন দত্ত ৪. মীর মশাররফ হোসেন ৫. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৬. দীনবন্ধু মিত্র ৭. কাজী নজরুল ইসলাম ৮. জসীম উদ্দীন ৯. ফররুক আহমদ ১০. কায়কোবাদ ১১. বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
 

১. বাংলাদেশের বড় শহরগুলো, বিশেষ করে ঢাকা ও চট্টগ্রামে ট্রাফিক জ্যাম একটি দৈনন্দিন সমস্যা।
২. যানবাহনের অতিরিক্ত সংখ্যা, অপ্রশস্ত রাস্তা এবং ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা এই সমস্যার মূল কারণ।
৩. ট্রাফিক জ্যামের কারণে কর্মঘণ্টা নষ্ট হয় এবং মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ভোগান্তি বাড়ে।
৪. শিক্ষার্থী, রোগী ও চাকরিজীবীরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন এই দীর্ঘ যানজটের ফলে।
৫. ট্রাফিক জ্যাম নিরসনে উন্নত গণপরিবহন, ট্রাফিক সিগন্যাল ব্যবস্থা এবং সুশৃঙ্খল চালনা অপরিহার্য।

বাংলাদেশের বর্ষাকাল

বাংলাদেশে বর্ষাকাল সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এই সময় আকাশে মেঘের আনাগোনা ও ভারী বৃষ্টিপাত একটি স্বাভাবিক দৃশ্য। বর্ষাকালে নদ-নদী পূর্ণ হয়ে ওঠে এবং চারদিকে সবুজের সমারোহ দেখা যায়। কৃষিজীবীদের জন্য এই ঋতু আশীর্বাদস্বরূপ, কারণ ধানসহ নানা ফসল চাষের জন্য প্রয়োজনীয় পানি মিলে। গ্রামবাংলার খাল-বিল, পুকুর ও দিঘিগুলো পানিতে পরিপূর্ণ থাকে। তবে অতিবৃষ্টির ফলে জলাবদ্ধতা ও বন্যার মতো সমস্যা সৃষ্টি হয়, যা জনজীবনে দুর্ভোগ ডেকে আনে। শহরাঞ্চলে রাস্তাঘাট পানিতে ডুবে গিয়ে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। শিশু-কিশোররা বৃষ্টিতে ভিজে আনন্দ করে এবং কাদামাটিতে খেলার দৃশ্যও দেখা যায়। বর্ষাকালে প্রকৃতি নতুন রূপে সেজে উঠে যা মনকে আনন্দিত করে। যদিও এতে কিছু সমস্যা দেখা দেয়, তবুও বাংলাদেশের ছয় ঋতুর মধ্যে বর্ষাকাল একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ও সুন্দর ঋতু।

রহিমের মোট টাকা = ১০০০ টাকা
চাল কিনল = ৩০০ টাকা
মাছ কিনল = ২০০ টাকা
তেল কিনল = ১৫০ টাকা

🔹 মোট খরচ = ৩০০ + ২০০ + ১৫০ = ৬৫০ টাকা
🔹 অবশিষ্ট টাকা = ১০০০ - ৬৫০ = ৩৫০ টাকা

 

উত্তর: রহিমের নিকট ৩৫০ টাকা অবশিষ্ট রইল।

বাধ্যতামূলক ইতিবাচক ট্রাফিক সাইন: এ ধরনের ট্রাফিক সাইন সাধারণ পথচারীদের ইতিবাচক নির্দেশনা প্রদান করার জন্য ব্যবহার করা হয়। 

পাঁচটি বাধ্যতামূলক ট্রাফিক সিগন্যালের নাম:

১. থামুন এবং আগে যেতে দিন 

২. আগে যেতে দিন 

৩. ধীরগতির যানবাহন চলাচল নিষেধ 

৪. বিস্ফোরক দ্রব্যবাহী যানবাহন চলাচল নিষেধ 

৫. না থেমে চলা নিষেধ 

তের বেলায় কোনো গাড়িকে ওভারটেক করতে হলে হেডলাইটের ডিম লো-হাই (ডিম-ডিম) করে সংকেত দিতে হয়। এটি সম্মুখে থাকা চালককে জানায় যে পিছনের গাড়িটি ওভারটেক করতে চায়।

🔹 ওভারটেকের সঠিক সংকেত ও পদ্ধতি (রাতের জন্য):

হেডলাইট হাই-লো ফ্ল্যাশ করে সংকেত দিন।

সামনের চালক যদি রাস্তা খালি করে, তখনই ওভারটেক করুন।

হর্ন ব্যবহার না করাই উত্তম রাতে, কারণ এতে শব্দদূষণ হয় এবং অন্যদের বিরক্তি সৃষ্টি করে।

ওভারটেকের সময় হেডলাইট লো বিমে রাখুন, যেন সামনের গাড়ির চালক চোখে ঝলক না পান।

সতর্কতা ও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ওভারটেক করুন।

✅ রাতে গাড়িকে ওভারটেক করতে হলে হেডলাইটের মাধ্যমে আলো সংকেত (ডিম-ডিম করা) দেওয়া উচিত।

4

কোন কোন স্থানে ওভারটেকিং নিষেধ? 

dsuc.created: 1 month ago | dsuc.updated: 1 month ago
dsuc.updated: 1 month ago

ক. ওভারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায় ওভারটেকিং নিষেধ । 

5

কোন কোন স্থানে হর্ণ বাজানো নিষেধ? 

dsuc.created: 1 month ago | dsuc.updated: 1 month ago
dsuc.updated: 1 month ago

নীরব এলাকায় মোটরযানের হর্ণ বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।