সুমন বিদ্যালয়ের ভালো থাকা ক্লাবের একজন নিয়মিত সদস্য। ক্লাবের পক্ষ থেকে তাকে ৬ষ্ঠ শ্রেণির কয়েকজন শিক্ষার্থীকে সাঁতার এর প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য দায়িত্ব দেয়া হলো। সেখানে সে আয়োজক এবং সহযোগী হিসেবেও ভূমিকা পালন করবে। প্রশিক্ষণকালে একজন প্রশিক্ষণার্থীর প্রায় ডুবে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হলো।
মুসার বন্ধু নাহিদ কিছুদিন যাবৎ বিদ্যালয়ে আসছে না। অন্য এক বন্ধুর কাছ থেকে মুসা জানতে পারলো যে, নাহিদের খুবই মন খারাপ। কারণ বাবা মায়ের অনুমতি ছাড়া সে বন্ধুদের সাথে পিকনিকে গিয়েছিল বলে তারা মুসার উপর খুব রাগ করেছেন। এর ফলে নাহিদ খুব হতাশাগ্রস্ত এবং কথা বলাও কমিয়ে দিয়েছে
৮ম শ্রেণির ছাত্র আশিক ও রবিন ভালো বন্ধু। আশিক নিয়মিত শরীরচর্চা করে। অপরদিকে রবিন তাদের বিদ্যালয়ের ভালো থাকা ক্লাবের সদস্য। ক্লাবের কিছু সদস্য নিয়ে রবিন তাদের নিজ নিজ প্রতিবেশিদের মাঝে প্রাথমিক চিকিৎসার সুফল ছড়িয়ে দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করে।
মুনা এবং তার আরও দশজন বন্ধু একটি প্রশিক্ষণ কাজে নিয়োজিত ছিলো। দিনশেষে তারা ক্লান্ত এবং কিছুটা ক্ষুধার্থও ছিলো। স্কুলের সামনেই সিঙ্গাড়া এবং ফুচকা বিক্রি হচ্ছে। বন্ধুরা বললো, চলো সবাই মিলে কিছু খাওয়া যাক। মুনা বললো, আমি এগুলো খাবো না, বাড়িতে যেয়ে খাবো।