Academy

রিপন ও স্বপন পেশায় ব্যাংকার। এদের মধ্যে রিপন কোন কাজটি করা দরকার এবং কোনটি পরিহার করা দরকার তা বুঝতে পারেন। তিনি নিজে ভালো বক্তা এবং অন্যের বক্তব্যের দোষ-ত্রুটি সনাক্তকরণে সিদ্ধহস্ত। অন্যদিকে স্বপন সৎ জীবনযাপন করেন। সঠিক সময়ে অফিসে আসেন, এবং তাঁর উপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করে তিনি কোনো ধরনের উৎকোচ গ্রহণ করে না। এজন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট তিনি খুবই প্রশংসিত হন।

রিপন সাহেবের আচরণে কোন বিষয়টি ফুটে উঠেছে। বর্ণনা কর। (প্রয়োগ)

dsuc.created: 8 months ago | dsuc.updated: 8 months ago
dsuc.updated: 8 months ago

উদ্দীপকে রিপন সাহেবের কর্মকাণ্ডে যুক্তিবিদ্যার বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়। যুক্তিবিদ্যা হলো চিন্তা সম্পর্কিত বিজ্ঞান, যার মাধ্যমে অবৈধ যুক্তি থেকে বৈধ যুক্তি পৃথক করা যায়। যুক্তির সত্যতা বা বৈধতা যাচাই করার জন্য যুক্তিবিদ্যা নিয়ম প্রণয়ন করে। সত্যের আদর্শকে সামনে রেখেই যুক্তিবিদ্যা কতকগুলো সাধারণ নিয়ম প্রণয়ন করে।

উদ্দীপকের বর্ণনা অনুযায়ী এবং যুক্তিবিদ্যার সংজ্ঞা অনুযায়ী বলা যায় যে, রিপেরে কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্তিবিদ্যার মিল রয়েছে। যুক্তিবিদ্যা যেমন বৈধ-অবৈধ যুক্তি পৃথক করে; তেমনি রিপন কোন কাজ দরকারী, কোনটি পরিহার্য তা পৃথক করতে পারে। বৈধ-অবৈধ যুক্তির পার্থক্য করার জন্য নির্দিষ্ট নিয়ম আছে। রিপন সাহেব জানে যে ভালো বক্তৃতা দিতে কীভাবে দোষ-ত্রুটি, পরিহার করতে হয় তার নিয়ম-কানুন। সুতরাং আমরা বলতে পারি যে, উদ্দীপকে রিপনের কর্মকাণ্ডে ভালো বক্তব্য দেওয়ার কৌশলের কথা বলা হয়েছে এবং বক্তব্যের বিভিন্ন দোষ-ত্রুটি শনাক্ত করার পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত যা যুক্তিবিদ্যার সাথে মিলে যায়।

8 months ago

যুক্তিবিদ্যা

Please, contribute to add content.
Content
Promotion