Job

Solve the following mathematical problems with sufficient calculations.

Convert 11.810  into binary number and convert 10,111.0112 into decimal equivalent.

dsuc.created: 2 years ago | dsuc.updated: 2 years ago
dsuc.updated: 2 years ago

11.8 115-12-11-00 -11110 = 1011222222 

again, 0.8 × 2 = 1.60

0.6 × 2 = 1.20

0.2 × 2 = 0.40

0.4 × 2 = 0.80

0.8 × 2 = 1.60

0.6 × 2 = 1.20

(0.8)10=1100110011.....

 (11.8)10 = (1011.1100110011........)2

2nd part (10111.011)2

= (1 × 24)+(0× 23) + (1 × 22) + (1 × 21) + (1 × 20) + (0 × 2-1) + (1 × 2-2) + (1 × 2-3)

= 16 +0 + 4 + 2 + 1 + 0 +14 + 18  = 23+ 38 = 23.375

1 year ago

তথ্য প্রযুক্তি

তথ্য প্রযুক্তি (Information Technology বা IT) হলো এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে কম্পিউটার এবং সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, বিশ্লেষণ, এবং পরিবেশন করা হয়। এটি আধুনিক সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি যোগাযোগ, ব্যবসা, শিক্ষা, চিকিৎসা এবং বিনোদনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে।


তথ্য প্রযুক্তির প্রধান উপাদানসমূহ:

১. কম্পিউটার হার্ডওয়্যার: কম্পিউটারের মূল উপাদান যেমন CPU, মেমরি (RAM), স্টোরেজ ডিভাইস (SSD, HDD), এবং অন্যান্য ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস (কীবোর্ড, মাউস, মনিটর) অন্তর্ভুক্ত।

২. সফটওয়্যার: সফটওয়্যার দুই ধরনের হতে পারে:

  • সিস্টেম সফটওয়্যার: অপারেটিং সিস্টেম (যেমন Windows, Linux) এবং ড্রাইভার।
  • অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার: মাইক্রোসফ্ট অফিস, ব্রাউজার, মিডিয়া প্লেয়ার এবং অন্যান্য প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর কার্যক্রম সম্পাদন করতে সাহায্য করে।

৩. নেটওয়ার্কিং এবং ইন্টারনেট: স্থানীয় নেটওয়ার্ক (LAN), ইন্টারনেট, ওয়াইফাই, এবং ব্লুটুথের মতো প্রযুক্তি, যা ডিভাইসগুলির মধ্যে তথ্য বিনিময়ের একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।

৪. ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট: ডেটা সংরক্ষণ এবং পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত সিস্টেম (যেমন MySQL, Oracle)। ডেটাবেস প্রযুক্তি বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের ডেটা প্রক্রিয়াকরণ এবং বিশ্লেষণে সহায়ক।

৫. ক্লাউড কম্পিউটিং: অনলাইন ভিত্তিক প্রযুক্তি যা দূরবর্তী সার্ভার ব্যবহার করে ডেটা সংরক্ষণ, প্রসেসিং এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলি পরিচালনা করে। জনপ্রিয় ক্লাউড পরিষেবার মধ্যে Amazon Web Services (AWS), Microsoft Azure, এবং Google Cloud অন্তর্ভুক্ত।

৬. সাইবার সিকিউরিটি: তথ্য সুরক্ষার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তি এবং পদ্ধতি, যা হ্যাকার, ম্যালওয়্যার, এবং অন্যান্য সাইবার হামলা থেকে তথ্য রক্ষা করে।

৭. ডেটা সায়েন্স এবং মেশিন লার্নিং: বড় ডেটা বিশ্লেষণ এবং স্বয়ংক্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তি। এই ক্ষেত্রগুলি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) এবং মেশিন লার্নিংয়ের ওপর ভিত্তি করে, যা বর্তমান সময়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার:

  • ব্যবসা এবং ই-কমার্স: অনলাইন শপিং, ব্যাংকিং সিস্টেম, এবং ব্যবসা পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত সফটওয়্যার।
  • শিক্ষা: অনলাইন কোর্স, ভার্চুয়াল ক্লাসরুম, এবং ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম।
  • চিকিৎসা: টেলিমেডিসিন, ইলেকট্রনিক মেডিকেল রেকর্ড (EMR), এবং স্বাস্থ্য সেবার জন্য ব্যবহৃত সফটওয়্যার।
  • বিনোদন: ভিডিও স্ট্রিমিং, গেমিং এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।

তথ্য প্রযুক্তির এই ব্যাপক ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সুবিধা প্রদান করে, তবে এটি সাইবার নিরাপত্তা এবং প্রাইভেসি ঝুঁকির কারণেও পরিচিত।

Content added By
Promotion