জ্বালানি মধ্যে রয়েছে তেল, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি। আর নবায়নযোগ্য জ্বালানির মধ্যে সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হয় জলবিদ্যুৎ। এছাড়াও পারমাণবিক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে অনেক দেশে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হয়।
বিভিন্ন প্রাকৃতিক উৎস যেমন: সূর্যের আলো ও তাপ, বায়ু প্রবাহ, জলপ্রবাহ, জৈব শক্তি (জৈবভর), ভূ-তাপ, সমুদ্র তরঙ্গ, সমুদ্র-তাপ, জোয়ার-ভাটা, শহুরে আবর্জনা , হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল ইত্যাদি নবীনকরনযোগ্য শক্তির উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়।
তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তানে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের নিয়ন্ত্রণ, পরীক্ষা পরিচালনা ও সনদপত্র প্রদানের জন্য ১৯৫৪ সালে তদানিন্তন বাণিজ্য ও শিল্প বিভাগ-এর Vide Resolution No. 188-Ind. Dated 27-01-54 মোতাবেক “ইস্ট পাকিস্তান বোর্ড অব এক্সামিনেশন ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন” নামে একটি বোর্ড স্থাপিত হয়। উদ্দেশ্য ছিল দেশের কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সংগঠন পরিচালন, তদারিক, নিয়ন্ত্রন এবং উন্নয়নের দায়িত্ব পালন, পরীক্ষা পরিচালনা, নিয়ন্ত্রন ও বোর্ড কর্তৃক গৃহীত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ব্যক্তিবর্গকে ডিপ্লোমা/সাটির্ফিকেট প্রদান।
অতঃপর ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে এবং ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ও ট্রেড পর্যায়ের পাঠ্যক্রম প্রণয়ন, উন্নয়ন, নিয়ন্ত্রণ, সনদপত্র প্রদান, পরিদর্শন ও মূল্যায়নের জন্য একটি সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। ফলে ১৯৬৭ সালের ৭ মার্চ গেজেট নং -১৭৫ এল.এ. প্রকাশিত এবং ১ নং সংসদীয় আইনের বলে “ইস্ট পাকিস্তান টেকনিক্যাল এডুকেশন বোর্ড“ নামে একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়, যার বর্তমান নাম বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড।