তন্ময় পাঠ্যপুস্তক থেকে বাংলাদেশের একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান সম্পর্কে জানতে পারে। উক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানটি কতকগুলো ছোট পাহাড়ের সমন্বিত রূপ এবং এটি কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত। এটি ৮ম শতাব্দীতে রাজা বুদ্ধদেব কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৫৫ সালে খনন কার্যের ফলে আবিষ্কৃত হয়। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহারটিও উক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানে অবস্থিত।
উদ্দীপকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান ময়নামতির ইঙ্গিত রয়েছে। কেননা ময়নামতি কতকগুলো ছোট পাহাড়ের সমন্বিত রূপ এবং এটি কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত।
উদ্দীপকে দেখা যায়, তন্ময় পাঠ্যপুস্তক থেকে বাংলাদেশের যে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান সম্পর্কে জানতে পেরেছে সেটি কতকগুলো ছোট পাহাড়ের সমন্বিত রূপ এবং কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত। তন্ময় আরও জানতে পেরেছে যে, এটি ৮ম শতাব্দীতে রাজা বুদ্ধদেব কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৫৫ সালে খনন কার্যের ফলে আবিষ্কৃত হয় যা বাংলাদেশের অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান ময়নামতির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। কেননা ময়নামতিও ৮ম শতাব্দীতে রাজা বুদ্ধদেব কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৫৫ সালে খনন কার্যের ফলে আবিষ্কৃত হয়। এছাড়া তন্ময় আরও জানতে পেরেছে, বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বৌদ্ধ মন্দিরটি উক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানে অবস্থিত যা ময়নামতিকে নির্দেশ করে। কেননা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বৌদ্ধ মন্দির 'আনন্দবিহার' ময়নামতিতেই অবস্থিত।
সুতরাং উপর্যুক্ত আলোচনা এবং উদ্দীপকে উল্লিখিত তথ্য থেকে বলা যায়, এখানে ময়নামতি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের ইজ্জত রয়েছে।