সুখেন দাস তার জীবিকার প্রয়োজনে হাস-মুরগি, গরু- ছাগল লালন পালন করে। এর পাশাপাশি তার নিজস্ব জমিতে ধান, গম, ভুট্টাসহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করে থাকে। এটাই তার পেশা। তার স্ত্রী সংসারের কাজের ফাঁকে স্বামী ও সন্তানের মঙ্গল কামনায় বিভিন্ন দেবতার উপাসনা করে থাকে যা তার কাছে খুবই পছন্দের কাজ।
ময়নামতির প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনে বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়।
ময়নামতিতে খনন কাজের ফলে প্রাপ্ত নিদর্শনসমূহের মধ্যে শালবন বিহার অন্যতম। মূলত এটি একটি বৌদ্ধ বিহার যেখানে ১১৫টি কক্ষের সন্ধান পাওয়া যায় যা পূজা অর্চনার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতো। এছাড়াও প্রাপ্ত অন্যান্য ধ্বংসাবশেষ যেমন- কোটিলা মুড়া, আনন্দ বিহার থেকে প্রাপ্ত নিদর্শনসমূহের ধর্মীয় তাৎপর্য দেখে মনে হয় তৎকালীন সময়ে এ অঞ্চলে বৌদ্ধধর্মের শক্তিশালী পৃষ্ঠপোষক ছিল এবং বৌদ্ধ ধর্মের ব্যাপ্তি ও প্রসারে সমাজপতিরা কাজ করেছিল।