অধাতব পদার্থ

- সাধারণ বিজ্ঞান ভৌতবিজ্ঞান | - | NCTB BOOK
973
973
common.please_contribute_to_add_content_into অধাতব পদার্থ.
common.content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

এটির নির্মাতা গুগল
এটি লিনাক্স (Linux) কার্নেল নির্ভর
এটি প্রধানত টাচস্ক্রিণ মোবাইল ডিভাইসের জন্য তৈরি
উপরের সবগুলো সঠিক
বায়ু একটি যৌগিক পদার্থ
বায়ু একটি মৌলিক পদার্থ
বায়ু একটি মিশ্র পদার্থ
বায়ু বলতে অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনকেই বুঝায়
বায়ু একটি মিশ্র পদার্থ
বায়ু একটি যৌগিক পদার্থ
বায়ু একটি মৌলিক পদার্থ
বায়ু বলতে অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনকেই বুঝায়

অধাতুর বৈশিষ্ট্য

731
731
common.please_contribute_to_add_content_into অধাতুর বৈশিষ্ট্য.
common.content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

কার্বন (C)

913
913

কার্বন (বহুমুখী ব্যবহার): 

কার্বন অধাতু এবং বিজারক। কার্বনের দানাদার রূপভেদ হলো গ্রাফাইট ও হীরক, অদানাদার রূপভেদ হলো কোক কার্বন, চারকোল, কয়লা ও কার্বন ব্ল্যাক। প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে কঠিন পদার্থ হীরক। হীরক কাচ কাটতে ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন গ্রেডের (2B,HB) উড পেন্সিলের ‘সীস’ হিসেবে গ্রাফাইট ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও সোডিয়াম ধাতুর নিষ্কাশনে গ্রাফাইট অ্যানোড হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2):

 কার্বন ডাই অক্সাইড এসিড ধর্মী বা অম্লধর্মী গ্রাস, এটি পানিতে দ্রবীভূত CO2 + H2O = H2CO3 (কার্বনিক এসিড) হয়ে দুর্বল কার্বনিক এসিড তৈরি করে; ফলে এ গ্যাসের দ্রবণ নীল লিটমাসকে লাল করে। পানিতে কার্বন ডাই অক্সাইডের দ্রবণকে সোডা ওয়াটার বা কার্বোনেট ওয়াটার (H2CO3) বলে। কার্বন ডাই অক্সাইডের দ্রবণকে সোডা ওয়াটার তৈরি করা হয় যা কোমল পানীয় (যেমন; কোকাকোলা, পেপসিকোলা) তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। তরল কার্বন ডাই অক্সাইডকে দ্রুত বাষ্পায়িত করতে গেলে এর কিছু অংশ জমে কঠিন অবস্থা প্রাপ্ত হয়। একে শুষ্ক রবফ (Dry Ice) বলা হয়। রাসায়নিক অগ্নি নির্বাপক অগ্নিতে অক্সিজেন সরবরাহে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। কার্বন ডাই অক্সাইড নিজে জ্বলেনা আবার অন্যকেও জ্বলতে সাহায্য করে না। এজন্য অগ্নি নির্বাপক সিলিন্ডারে তরল কার্বন ডাই অক্সাইড ব্যবহার করা হয়।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সোডা ওয়াটার
লাইম ওয়াটার
মিল্ক অব লাইম
হেভি ওয়াটার

অক্সিজেন (O)

574
574

অক্সিজেন (O)

১৭৭৪ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ রসায়নবিদ জোসেফ প্রিস্টলে অক্সিজেন (অম্লজান) আবিষ্কার করেন। অক্সিজেন কথাটির অর্থ অম্ল উৎপাদক। অষ্টাদশ শতাব্দীতে বিজ্ঞানী অ্যান্টনি ল্যাভয়সিয়ের ‘অম্লজান’ নামটি নির্দিষ্ট করেন, কারণ তখন মনে করা হতো সকল অম্লের মধ্যে অক্সিজেন বিদ্যমান থাকে যা ভুল ছিল। সকল প্রাণীর শ্বসনের জন্য অক্সিজেন অত্যাবশ্যক। হাসপাতালে ব্যবহৃত অক্সিজেন সিলিন্ডারে ৯৩% অক্সিজেন থাকে।

যে পানিতে কঠিন বস্তু (লবণ) বেশি দ্রবীভূত থাকে সে পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ কম। যেমন: সমুদ্রের পানিতে কঠিন বস্তু (লবণ) দ্রবীভূত থাকে কিন্তু নদীর পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ বেশি থাকে।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

নাইট্রোজেন (N)

666
666

নাইট্রোজেন (N)

আকাশে বিদ্যুৎ ক্ষরণের ফলে নাইট্রোজেনের অক্সাইডসমূহ তৈরি হয়, যা পানির সাথে মিশে নাইট্রিক এসিড উৎপন্ন করে। এ নাইট্রিক এসিড বৃষ্টির পানির সাথে মিশে মাটিতে পতিত হয় এবং জমির ক্ষারীয় উপাদানের সাথে বিক্রিয়া করে নাইট্রেট লবণ উৎপন্ন করে। উদ্ভিদ এ নাইট্রেট গ্রহণ করে তাকে প্রোটিনে রূপান্তরিত করে, যা প্রাণিসকল গ্রহণ করে। উদ্ভিদ ও প্রাণির জীবন অবসানের পর পচন ক্রিয়ায় প্রোটিনের কিছু অংশ নাইট্রোজেন গ্যাসে পরিণত হয়। এভাবে প্রকৃতিতে “নাইট্রোজেন চক্র” চলে।

নাইট্রোজেন অক্সাইড: 

নাইট্রাস অক্সাইড (N2O) এর মৃদু মিষ্টি গন্ধ আছে। নিশ্বাসের সাথে এটি অল্প পরিমাণ গ্রহণ করলে হাসির উদ্রেক করে। এজন্য একে লাফিং গ্যাস বলে। মৃদু চেতনা নাশকরূপে N2O ব্যবহার করা হয়।

 

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

হাড়ের গুঁড়া
গৃহস্থালি ছাই
সরিষার খৈল
মাছের কাঁটা

ফসফরাস (P)

557
557

ফসফরাস (P): ফসফরাসের দুটি রূপভেদ আছে। যথা- লোহিত ফসফরাস ও শ্বেত ফসফরাস। শ্বেত ফসফরাস বেশি সক্রিয়। শ্বেত ফসফরাসের গন্ধ রসুনের মত। দিয়াশলাইয়ের কাঠির মাথায় রৈাহিত ফসফরাস ব্যবহৃত হয়। দিয়াশলাইয়ের বক্সের দু-ধারে কাগজের উপর যে বারুদ থাকে তা আসলে কাচচূর্ণ মিশ্রিত ফসফরাস। ফসফরাস পেন্টাক্সাইড (P2O5) নিরুদক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গ্যাস মাক্সের প্রধান উপাদান ফসফরাস পেন্টাক্সাইড।

common.content_added_by

ফসফরাস (P)

1k
1k

ফসফরাস (P): ফসফরাসের দুটি রূপভেদ আছে। যথা- লোহিত ফসফরাস ও শ্বেত ফসফরাস। শ্বেত ফসফরাস বেশি সক্রিয়। শ্বেত ফসফরাসের গন্ধ রসুনের মত। দিয়াশলাইয়ের কাঠির মাথায় রৈাহিত ফসফরাস ব্যবহৃত হয়। দিয়াশলাইয়ের বক্সের দু-ধারে কাগজের উপর যে বারুদ থাকে তা আসলে কাচচূর্ণ মিশ্রিত ফসফরাস। ফসফরাস পেন্টাক্সাইড (P2O5) নিরুদক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গ্যাস মাক্সের প্রধান উপাদান ফসফরাস পেন্টাক্সাইড।

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ক্যালসিয়াম কার্বনেট
শ্বেত ফসফরাস
লোহিত ফসফরাস
কয়লা

হ্যালোজেন

965
965

হ্যালোজেন (Halogen): হ্যালোজেন শব্দের অর্থ ‘সামুদ্রিক লবণ উৎপাদক’। হ্যালোজেন বলতে ফ্লোরিন (F2), ক্লোরিন (Cl2), ব্রোমিন (Br2) এবং আয়োডিন (I2) এ চারটি মৌলকেই বোঝায়। সামুদ্রিক শৈবালে আয়োডিন পাওয়া যায়। পান করা পানির সাথে ক্লোরিন মিশানো হয় কারণ ক্লোরিন পানিতে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। হ্যালোজেন এসিড শক্তির ক্রম: Hl ˃HBr ˃HCl ˃HF। পর্যায় সারণিতে হ্যালোজেনগুলোর VllA গ্রুপে অবস্থান করে।

common.content_added_by

নিষ্ক্রিয় গ্যাস

2.2k
2.2k

নিষ্ক্রিয় গ্যাস (Noble Gas): পর্যায় সারণির শূন্য গ্রুপের মৌলসমূহ রাসায়নিকভাবে নিষ্ক্রিয় এবং কক্ষ তাপমাত্রায় গ্যাসীয়। এদের নিষ্ক্রিয় গ্যাস বলে। নিষ্ক্রিয় গ্যাস ৬টি যথা- হিলিয়াম (He), নিয়ন (Ne), আর্গন (Ar), ক্রিপ্টন (Kr), জেনন (Xe) এবং রেডন (Rn)। নিষ্ক্রিয় গ্যাসমূহের সর্ববহিঃস্থ স্তরে ৮টি ইলেকট্রন থাকে। ব্যতিক্রম হিলিয়াম। হিলিয়ামের সর্ববহিঃস্থ স্তরে ২টি ইলেকট্রন থাকে। সূর্যে মৌলিক পদার্থের মধ্যে হিলিয়াম (He) এর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। রেডন তেজষ্ক্রিয় মৌল। বিজ্ঞানী ডর্ন ১৯০০ সালে রেডিয়ামের তেজষ্ক্রিয় বিভাজন হতে রেডন আবিষ্কার করেন।

 

এক নজরে ৬টি নিষ্ক্রিয় গ্যাস

2 4 ,00260-He-Helium

10-20,179-Ne-Neon

18-39,948-Ar-Argon

36-83,80-Kr-Krypton

54-131,30-Xe-Xenon

86-222,00-Rn-Radon

 

ব্যবহার

(১) হাইড্রোজেন হিলিয়াম অপেক্ষা হালকা হলেও হাইড্রোজেন দাহ্য পক্ষান্তরে হিলিয়াম নিষ্ক্রিয়। এজন্য বেলুনে এবং ডুবুরিদের জন্য হাইড্রোজেনের পরিবর্তে হিলিয়াম ব্যবহার করা হয়।

(২) ফটোগ্রাফিক ফ্লাশ লাইটে জেনন গ্যাস ব্যবহৃত হয়।

 

common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion