জাবেদ সাহেব তার চার জন বন্ধুকে নিয়ে নতুন কুঁড়ি নামক একটি রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানা স্থাপন করেন। বিদেশে ব্যাপক চাহিদা থাকায় অল্পসময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ব্যাপক সফলতা পায়। কারখানাটি সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে, পুঁজির স্বল্পতা দূরীকরণের জন্য বাজারে শেয়ার বিক্রয় করার সিদ্ধান্ত নেন। এজন্য তারা সদস্যসংখ্যা ঠিক রেখে বিধি অনুযায়ী বিভিন্ন দলিলপত্র তৈরি করেন এবং নিবন্ধকের নিকট আবেদন করেন।
উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানটি একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি।
যে কোম্পানির সদস্যসংখ্যা সর্বনিম্ন দুই জন এবং সর্বোচ্চ পঞ্চাশ জনে সীমাবদ্ধ এবং যার শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য নয় তাকে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি বলে।
উদ্দীপকের জনাব জাবেদ তার চার বন্ধুকে নিয়ে শুধু নিবন্ধনপত্র সংগ্রহ করে কৃত্রিম সত্তাবিশিষ্ট 'নতুন কুঁড়ি' নামক একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। বিদেশে ব্যাপক চাহিদা থাকায় অল্প সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি সফলতা পায়। উক্ত প্রতিষ্ঠানের সদস্যসংখ্যা পাঁচ জন যা পঞ্চাশ জনের বেশি নয় এবং তারা বাজারে শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে পারছে না। অতএব এটি একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি।