রতন তার পাঁচ বন্ধুকে নিয়ে টাঙ্গাইলে 'বিডি ফার্নিচার' নামে একটি কারখানা গড়ে তোলেন। তাদের প্রাথমিক মূলধন ১০ কোটি টাকা। সকলের প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠানটি দ্রুত সফলতার মুখ দেখে। পরবর্তীতে তারা প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নেয়। এজন্য তারা ব্যাংক ঋণের পরিবর্তে জনগণের মাঝে শেয়ার বিক্রি করে মূলধন সংগ্রহ করতে চায়।
উদ্দীপকে উল্লিখিত ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ধরন হলো প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি।
ন্যূনতম ২ জন ও সর্বাধিক ৫০ জন সদস্যের সমন্বয়ে সীমাবদ্ধ দায়ের ভিত্তিতে যে কোম্পানি গঠিত হয় তাকে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি বলে।
উদ্দীপকের রতন তার পাঁচ বন্ধুকে নিয়ে টাঙ্গাইলে 'বিডি ফার্নিচার' নামে একটি কারখানা গড়ে তোলেন। তাদের প্রাথমিক মূলধন ১০ কোটি টাকা। উক্ত প্রতিষ্ঠানটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি কেননা এর উদ্যোক্তা তথা সদস্যসংখ্যা ৭ জনের চেয়েও কম। তাছাড়া প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি জনসাধারণের উদ্দেশ্যে শেয়ার ক্রয়ের আমন্ত্রণ জানাতে পারে না এবং শেয়ারগুলো অবাধে হস্তান্তরযোগ্য নয়। তারা জনগণের নিকট শেয়ার বিক্রি করতে পারে না। শুধু সদস্যদের মাঝে শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করে। সুতরাং, রতন ও তার বন্ধুরা যে প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন তা একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি।