ঝিনাইদহ জেলার চণ্ডিপুর গ্রামের মোহন মিয়া একজন
'আপেলকুল' চাষি। তিনি ক্রেতার চাহিদার ওপর ভিত্তি করে 'আপেলকুল' চাষ করেন। ঐ এলাকার ভূমি আপেলকুল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এটির দেশে-বিদেশে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে তিনি দেশের চাহিদা মিটিয়ে উক্ত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করেন। অল্পসময়ের মধ্যে মোহন মিয়া আপেলকুল চাষ করে প্রতিষ্ঠিত হন। তার সফলতা দেখে এলাকার অনেকেই আপেল কুল চাষ শুরু করেছে। ফলে এলাকার চাষিরাও ধীরে ধীরে সফলতার দিকে এগুচ্ছে।
উদ্দীপকে মোহন মিয়া বিপণনের মৌলিক ধারণাসমূহের অন্যতম 'চাহিদার' উপর ভিত্তি করে আপেলকুল চাষ করেন।
সাধারণত কোনো পণ্য বা সেবা পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা এবং তা ক্রয়ের সামর্থ্য ও অর্থ ব্যয়ের ইচ্ছা থাকাকে চাহিদা বলে।
উদ্দীপকে ঝিনাইদহ জেলার চন্ডিপুর গ্রামের মোহন মিয়া একজন আপেলবুল চাষি। তিনি ক্রেতার চাহিদার ওপর ভিত্তি করে 'আপেলকুল' চাষ করেন। আপেলকুল ফলটির দেশে-বিদেশে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। আপেলকুল একটি সুস্বাদু ফল। মানুষ তার স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ফল খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। আর প্রয়োজন থেকে চাহিদার সৃষ্টি হয়। মানুষ প্রয়োজন এবং আর্থিক সামর্থ্য বিবেচনা করে অভাব পূরণের চেষ্টা চালায়। এক্ষেত্রে উদ্দীপকের মোহন মিয়া বিপণনের মৌলিক ধারণা প্রয়োজন, অভাব এবং চাহিদার ওপর ভিত্তি করে আপেলকুল চাষ করেন।