ঝিনাইদহ জেলার চণ্ডিপুর গ্রামের মোহন মিয়া একজন
'আপেলকুল' চাষি। তিনি ক্রেতার চাহিদার ওপর ভিত্তি করে 'আপেলকুল' চাষ করেন। ঐ এলাকার ভূমি আপেলকুল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এটির দেশে-বিদেশে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে তিনি দেশের চাহিদা মিটিয়ে উক্ত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করেন। অল্পসময়ের মধ্যে মোহন মিয়া আপেলকুল চাষ করে প্রতিষ্ঠিত হন। তার সফলতা দেখে এলাকার অনেকেই আপেল কুল চাষ শুরু করেছে। ফলে এলাকার চাষিরাও ধীরে ধীরে সফলতার দিকে এগুচ্ছে।
উদ্দীপকে 'মোহন মিয়া' ও অন্যান্য চাষিরা 'আপেলকুল' চাষ করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।
মূলত ক্রেতাসাধারণের প্রয়োজন, অভাব ও চাহিদা পূরণের নিমিত্তে বিপণনের যাবতীয় কার্যক্রম সংঘটিত হয়। একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিপণন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যে দেশ বিপণন ব্যবস্থায় যত বেশি উন্নত সে দেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়েও তত বেশি উন্নত হয়। তাছাড়া অর্থনৈতিক অবকাঠামোগত উন্নয়নের ক্ষেত্রেও বিপণনের ভূমিকা অপরিসীম।
উদ্দীপকে মোহন মিয়া ঝিনাইদহ জেলার চন্ডিপুর গ্রামের একজন 'আপেলকুল' চাষি। তিনি ক্রেতার চাহিদার ওপর ভিত্তি করে 'আপেলকুল' চাষ করেন। ঐ এলাকার মাটি আপেলকুল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। দেশে-বিদেশে আপেলকুলের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে তিনি দেশের চাহিদা মিটিয়ে আপেলকুল বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করেন। অল্প সময়ের ব্যবধানে মোহন মিয়া আপেলকুল চাষ করে প্রতিষ্ঠিত হন। মোহন মিয়ার সফলতা দেখে ঐ এলাকার অনেকেই আপেলকুল চাষ শুরু করেছে। ফলে এলাকার অন্যান্য চাষিও ধীরে ধীরে সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাদের এই কাজ অর্থনৈতিকভাবে দেশকে সমৃদ্ধ করবে।
সুতরাং বলা যায়, মোহন মিয়া ও অন্যান্য চাষিদের আপেলকুল চাষের মাধ্যমে তারা পণ্য উৎপাদন করে ভোক্তাদের চাহিদা পূরণ করছে। তারা বৃহদায়াতন উৎপাদনে সহায়তা করছে এবং কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন করছে। সেই সাথে পণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে; যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।