রঞ্জু ১০ বছরের কিশোর। তার বাবা নেই। মা বাসাবাড়িতে ঝিয়ের কাজ করেন। ঢাকার এক ঘিঞ্জি বস্তিতে তাদের বসবাস। প্রায় খাদ্যের অভাবে তাদের না খেয়ে থাকতে হয়। রঞ্জু স্কুলে না গিয়ে একটি হোটেলে কাজ করে। একসময় সে একটি এনজিওর খবর পায় এনজিওটি শ্রমজীবী শিশু-কিশোরদের ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত সাধারণ শিক্ষা প্রদান করে। এরপর মেধা অনুযায়ী তাদেরকে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ করে দেয়।
বিবাহ সমাজে বংশের ধারা বজায় রাখে।
বিবাহিত পিতা-মাতার সন্তান বংশ সুরক্ষায় সক্ষম হয়। সন্তান পিতা-মাতার সম্পত্তির উত্তরাধিকার হয়। বিবাহই সন্তানকে অবৈধ সন্তানের পরিচয়ের গ্লানি থেকে রক্ষা করে এবং পিতৃ পরিচয় দান করে। সন্তানের সামাজিক পরিচিতির নিয়ামক হলো বিবাহ। বিবাহ সমাজে সন্তানের পিতৃত্ব তথা অভিভাবকত্ব নির্ধারণ করে।