দশ বছর বয়সের ললিতা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে চকলেট বিক্রি করে। এতে যে রোজগার হয় তা দিয়ে অসুস্থ বাবা-মায়ের ওষুধ ও খাবারের যোগান দেওয়া সম্ভব হয় না। তাই সে কর্মজীবী শিশুদের জন্য স্থাপিত একটি স্কুলে ভর্তি হলো। চকলেট বিক্রি করার পর সে স্কুলে যায়। ললিতার ভর্তি হওয়া স্কুলে ব্যবহারিক শিক্ষার ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। ললিতার ইচ্ছা পড়াশোনা করে নিজেকে দেশের দক্ষ মানবশক্তিতে পরিণত করবে।
বাবা-মায়ের মুখে হাসি ফোটাবে। তাদের সব দুঃখ দূর করে দেবে।