মিতুর বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন অনেক বেশি। তাই সে ডাক্তার কামরুন নাহারের শরাণাপন্ন হয়। ডাক্তার বলেন, শারীরিক পরিশ্রম ও অন্যান্য বিষয়ের ওপর শক্তির চাহিদা নির্ভর করে। কাজেই শক্তির চাহিদা অনুযায়ী ক্যালরি গ্রহণ করা উচিত।
জীবনমাত্রই জীবন ধারণের জন্য খাদ্য প্রয়োজন।
খাদ্যের অন্যতম কাজ হলো শক্তি উৎপাদন করা। শক্তি উৎপাদনকারী খাদ্যের অভাবে দেহের কোষকলা নিজেই দগ্ধ হয়ে শক্তি উৎপাদন করে ফলে দেহ ক্ষয় হয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে। সম্পূর্ণ বিশ্রামরত অবস্থায় থাকলেও দেহের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অঙ্গের কাজ চলতে থাকে। তাই একজন ব্যক্তির দেহের অভ্যন্তরীণ কাজ করার জন্য এবং শারীরিক পরিশ্রমের জন্যে খাদ্য প্রয়োজন।